স্টাফ রিপোর্টারঃ
মানুষ গড়ার কারিগর হিসাবে দীর্ঘ দিন ধরে,সকল শিক্ষার্থীদের সন্তানের মতোই মমতা ও ভালবাসা দিয়ে আগলে রাখেন।তিনি শিক্ষার্থীদের সর্বদা ভাল মন্দ খোঁজ খবর রাখতে ভোলেন না শত ব্যস্ততার মাঝে। গ্রামের মানুষের কাছে তিনি গরীবের শিক্ষক হিসাবে পরিচিত।চলাফেরা ও জীবন যাপন করেন সাদা মাটা ভাবে।পিতার ও নিজের আদর্শকে ধরে রাখতে চান মূত্যর আগ পর্যন্ত,তিনি বগুড়া জেলার শেরপুর থানার সীমাবাড়ী ইউনিয়ন নিশিন্দারা গ্রামের কৃতি সন্তান মানবতার ফেরিওয়ালা বেটখৈর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ ফরিদুল ইসলাম আকন্দ। শিক্ষাই জাতীর মেরুদন্ড- আর এই মেরুদন্ড তৈরি কারিগর একজন আদর্শ শিক্ষক। বগুড়া শেরপুর সীমাবাড়ী ইউনিয়ন ফুলজোড় নদীর পাশে অবস্হিত বেটখৈর উচ্চ বিদ্যালয়। বেটখৈর উচ্চ বিদ্যালয়ে যেদিন থেকে প্রধান শিক্ষক হিসাবে দায়িত্ব পেয়েছেন সেই দিন থেকেই তাঁর মেধা মনন, শক্তি, ও শিক্ষার সঠিক পরিচালনায় মাধ্যমে বগুড়া শেরপুর সীমাবাড়ী বেটখৈর উচ্চ বিদ্যালয় উন্নত ফলাফল ও শিক্ষার আলোয় আলোকিত করেছেন। মোঃ ফরিদুল ইসলাম আকন্দ একজন গর্বিত পিতার গর্বিত সন্তান, বগুড়া শেরপুর সীমাবাড়ী ইউনিয়ন নিশিন্দারা গ্রামের তাঁর জন্ম। গ্রামের প্রতিটি ঘরে ঘরে গিয়ে তিনি শিক্ষার্থীদের খোঁজ খবর রাখেন। বেটখৈর উচ্চ বিদ্যালয়ের এই প্রধান শিক্ষক শিক্ষকতার পাশাপাশি করোনাকালীন সময়ে মানবতার ফেরিওয়ালা হয়ে, গ্রামের ও আশে পাশের অসহায় হতদরিদ্র মানুষের খোঁজ খবর নিয়েছেন এবং তাদের মুখে খাদ্য ও বস্র তুলে দিয়েছেন। তাছাড়া তিনি সীমাবাড়ী অনেক উন্নয়ন মূলক কাজ ও করেছেন নিজ অর্থায়নে। গ্রামে অসহায় মানুষের ছেলে মেয়েদের শিক্ষা জন্য নিজ খরচে বই খাতা কলম কিনে তাদের লেখাপড়া জন্য আর্থিক খরচ ও দিয়েছেন। মোঃ ফরিদুল ইসলাম আকন্দ তিনি নিশিন্দারা প্রাইমারি স্কুল ও নিশিন্দারা মাদ্রাসার একজন দাতা সদস্য। মানুষের দোয়া ও ভালবাসা নিয়ে তিনি বেঁচে থাকতে চান। গ্রামের মানুষের বিপদ আপদে সর্বদা পাশে থেকে তাঁর সমাধান দিয়ে আসেন। বগুড়া শেরপুর সীমাবাড়ী ইউনিয়ন নিশিন্দারা গ্রামের কৃতি সন্তান মানবতার কান্ডারী মোঃ ফরিদুল ইসলাম আকন্দ একজন গর্বিত পিতার গর্বিত সন্তান এমনটাই বলেন অত্র গ্রামের গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ। নিশিন্দারা গ্রামের বাসিন্দা মোঃ হাফিজুর ইসলাম প্রতিবেদককে বলেন- আমাদের গ্রামের মাতব্বর, সৎ নিষ্ঠামান, মানবতার মানুষ মোঃফরিদুল ইসলাম। আমাদের গ্রামের মানুষের এবং আমাদের ছেলে মেয়েদের সকল খোঁজ খবর রাখেন। গ্রামের মানুষের কারো কোন সমস্যা হলে- তা তিনি নিজ অর্থে সমাধান করেন। এই মানবতা মানুষ ও একজন ভালো শিক্ষককে আল্লাহ হায়াত দান করুন এমনটাই কামনা করেন অত্র এলাকাবাসী।