ঢাকা ১২:৩৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ৭ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী রাজীবের সহচর ‘জাকির মামা ওরফে সমকামী জাকির’গ্রেফতার র‍্যাব ১৩ এর একটি আভিযানিক দলের হাতে ২০০ বোতল ফেন্সিডিল সহ আলম মিয়া নামে এক ব্যক্তি আটক উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সাভার পরিদর্শনে এসে আবেগে আপ্লুত দেওয়ান সালাউদ্দিন বাবু’ সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস সাভারে মিস্ত্রি থেকে পীর কাজী জাবের আল জাহাঙ্গীর, জানালেন গ্রামবাসী  সাভার দলিল লেখক কল্যাণ সমিতির নেতৃত্বে আকতার-আফসার-মেহেদী শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মাজারে আলহাজ্ব কফিল উদ্দিনের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন সাভারের বিভিন্ন পূজা মন্ডব পরিদর্শন করেছেন বিএনপি নেতা খন্দকার শাহ মাইনুল হোসেন বিল্টু শারদীয় দূর্গা পূজার শুভেচ্ছা জানালেন কফিল উদ্দিন সাভারের তেঁতুলঝোড়ায় বিভিন্ন পূজা মন্ডব পরিদর্শন করেছেন হাজী জামাল উদ্দিন সরকার শারদীয় দুর্গাপূজায় হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপি নেতা ওবায়দুর রহমান অভি

বীর মুক্তিযোদ্ধার বাড়ি দখলের পাঁয়তারা, হামলা ও ভাংচুর

বিশেষ প্রতিনিধি-
  • আপডেট সময় : ১২:১৫:০৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২৩ ৪১২ বার পড়া হয়েছে
sandhanitv অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

কোর্টে মামলা চলমান থাকা অবস্থায় ঢাকার রায়েরবাজারে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তার পরিবারের উপর হামলা চালিয়ে মারধর ও ঘর বাড়ি ভাংচুর করার অভিযোগ উঠেছে একদল দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে।

ভুক্তভোগী ওই মুক্তিযোদ্ধার নাম মো. সেলিম খান তিনি হাজারীবাগ থানাধীন জিগাতলা রায়েরবাজার এলাকার সুলতানগন্জ রোডের ২৮১ নং বাসার বাসিন্দা।

ভুক্তভোগীদের বরাতে জানা যায় যে প্রতিপক্ষ ইয়াসমিন খানের পক্ষে আবুল হোসেন ও হালিম মুন্সীর নেতৃত্বে একদল দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী বাহিনী দ্বারা বীর মুক্তিযোদ্ধা সেলিম খানের বাড়িতে ভাঙচুর, সিসি ক্যামেরা ভেঙে ফেলা, বাড়ির ভিতরের গাছ পালা কর্তন করা এবং বীর মুক্তিযোদ্ধার উপর মারধর করার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার কারন অনুসন্ধানে জানা যায় যে, মরহুম আজিজুল বারি খান ও মরহুম আনোয়ারা বেগম সম্পর্কে ভাই বোন, মোঃ সেলিম খান মরহুম আজিজুল বারি খানের ভাগ্না। মরহুম আনোয়ারা বেগম বায়না সুত্রে মালিকানা পাওয়াই দীর্ঘ ৫০ বছর যাবত বাড়িতে বসবাস করিয়া আসিতেছেন। উক্ত মামলায় বিবাদী নামীয় আবুল হোসেনের মাথা জোবাইদা খাতুন বাড়ি খারিজ করার স্বপক্ষে সঠিক কোন ওয়ারিশ সার্টিফিকেট এনআইডি অথবা পাসপোর্ট দাখিল করতে ব্যর্থ হয়। সেক্ষেত্রে আবুল হোসেন জোবাইদা খাতুনের ছেলের দাবিটা যুক্তিযুক্ত হয় না, মর্মে বিবাদী পক্ষের ২০১৯ তারিখে ৫৪৮৯ /১৮ -১৯ নম্বর নামজারি কেস মঞ্জুর করে নিজ নামে ১২১৪৯ নম্বর নামজারি খতিয়ান সৃজন করে ৬৭/৩৩ নং জোতে খাজনা দিয়ে আসছিলেন ঠিকই কিন্ত খতিয়ান করলেও কিন্তু বাদী পক্ষের মরহুম আনোয়ারা বেগমের পুত্র মোহাম্মদ সেলিম খান উক্ত নামজারিটি বাতিলের জন্য আবেদন করায় পূর্ব অনুমোদনকৃত নামজারিতে আবুল হোসেনের স্বপক্ষে কোন বন্টন নামা অথবা প্রতিবেদন সংযুক্ত ছিল না। সে কারণে নিম্ন আদালত থেকে ধাপে ধাপে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার রাজস্ব এর আপিল আদালতে কার্যক্রম স্থগিত আদেশ করেন। মামলা কাগজপত্র এবং ঘটনা অনুসন্ধান জানা যায় যে, আজজুল বারী খানের একমাত্র কন্যা প্রমানান্তে জাবেদা খাতুন এর কোন সনদ, এনআইডি, পাসপোর্ট অথবা সাকসেশন সার্টিফিকেট দাখিল করেননি। ওয়ারিশান সনদে আসল বাড়ি খান এবং জাবেদা খাতুন বারণ করেছেন করেননি। এছাড়া আজিজুল বারী খান এর একমাত্র কন্যা হিসেবে আজিজুল বারী খান জাবেদা খাতুন কে তার সম্পত্তির ষোল আনা প্রদান করার স্বপক্ষে কোন প্রামানিক দলিল নাই। সেকারনে অন্য ওয়ারিশদের কে গোপন রেখে কিংবা বঞ্চিত করে উক্ত নামজারিটি করছেন বলে প্রতীয়মান হয়। তাছাড়া আজিজুল বারি খানের জমির কাগজপত্রের এস- এ, আর-এস এবং সিটি জরিপ পর্চার ঠিকানার সাথে আবুল হোসেনের দাখিলকৃত ওয়ারিশ সনদের ঠিকানার কোন মিল নাই। বিধায় উক্ত ওয়ারিশ সনদটি গ্রহণযোগ্য নয়। আবুল হোসেনের মাতা জাবেদা খাতুন আজিজুল বারী খানের কন্যাকিনা তাও প্রশ্ন সাপেক্ষ বটে। আজিজুল বারী খানের সাথে জোবাইদা খাতুনের সন্তান আবুল হোসেন পক্ষে প্রমানস্বরুপ কাগজপত্র দাখিলের আদেশনামা জারি করে। পরবর্তীতে মোঃ আবুল হোসেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক( শিক্ষা আইসিটি), ঢাকাতে এক মিস আপিল মামলা করে যা নং ৫১১/২০ দায়ের করিলে বিজ্ঞ আদালত উক্ত আদেশের বিরুদ্ধে মোঃ মোশারফ হোসেন খান গং কর্তৃক অতিঃ বিভাগীয় কমিশনার (রাজস্ব), ঢাকা মিস আপিল মামলা নং ২২১/২৩ দায়ের করিলে বিভাগীয় কমিশনার নিম্ন আদালতের আদর্শের কার্যক্রম স্থগিত করেন এবং অন্য দিকে মামলাটি শুনানির জন্য ৩১/১২/২৩ইং তারিখ নির্ধারণ করেন। নির্ধারিত তারিখে আগে আবুল হোসনের পক্ষে কোন সত্যতা না থাকলেও সন্ত্রাসী বাহিনীদ্বারা হামলা করার হীনকর্মে লিপ্ত হয়ে আতংক সৃষ্টি করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত বলে ভুক্তভোগী মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের অভিযোগ, কোন শক্তির বলে করছে তা বোধগম্য নয় বলে জানায় বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ সেলিম খান।

ভুক্তভোগী বীর মুক্তিযোদ্ধা সেলিম খান দাবি করেন মামলা প্রক্রিয়াধীন থাকা অবস্থায় আবুল হোসেন ও হালিম মুন্সীর নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী বাহিনী তার বাড়িতে হামলা চালায়, বাড়িতে নিরাপত্তায় ব্যবহারিত সিসি ক্যামেরা ভাঙচুর বাড়ির ভিতরের গাছালি কেটে সয়লাব করা সহ আতঙ্ক সৃষ্টি করার প্রক্রিয়াতে কর্মকাণ্ড অব্যাহত রেখেছে বলে তথ্য অনুসন্ধানেও জানা যায়।
দুই পক্ষের বিবাদের বিষয়ে ওয়ার্ড কমিশনার ইলিয়াছুর রহমান বাবুলের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন বিষয়টি নিয়ে কোন পক্ষই আমাকে জানায়নি, তবে শুনেছি যে, একজন মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে একদল সন্ত্রাসী বাহিনী দ্বারা হামলা চালানো হয়েছে।

এ বিষয়ে হাজারীবাগ থানার অফিসার ইনচার্জের সাথে দেখা করে জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি সম্পর্কে জানেন বলেন। তবে ভুক্তভোগীর দাবী থানায় অভিযোগ করলে মামলা নেয়ার বিষয়ে ওসি কিছু শর্ত আরোপ করেন যা মামলা নেয়ার ক্ষেত্রে অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়। এমতাবস্হায় ভুক্তভোগীরা নিরাপত্তাহীনতায় জীবন যাপন করছে বলে দাবী তাদের।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

বীর মুক্তিযোদ্ধার বাড়ি দখলের পাঁয়তারা, হামলা ও ভাংচুর

আপডেট সময় : ১২:১৫:০৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২৩

 

কোর্টে মামলা চলমান থাকা অবস্থায় ঢাকার রায়েরবাজারে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তার পরিবারের উপর হামলা চালিয়ে মারধর ও ঘর বাড়ি ভাংচুর করার অভিযোগ উঠেছে একদল দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে।

ভুক্তভোগী ওই মুক্তিযোদ্ধার নাম মো. সেলিম খান তিনি হাজারীবাগ থানাধীন জিগাতলা রায়েরবাজার এলাকার সুলতানগন্জ রোডের ২৮১ নং বাসার বাসিন্দা।

ভুক্তভোগীদের বরাতে জানা যায় যে প্রতিপক্ষ ইয়াসমিন খানের পক্ষে আবুল হোসেন ও হালিম মুন্সীর নেতৃত্বে একদল দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী বাহিনী দ্বারা বীর মুক্তিযোদ্ধা সেলিম খানের বাড়িতে ভাঙচুর, সিসি ক্যামেরা ভেঙে ফেলা, বাড়ির ভিতরের গাছ পালা কর্তন করা এবং বীর মুক্তিযোদ্ধার উপর মারধর করার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার কারন অনুসন্ধানে জানা যায় যে, মরহুম আজিজুল বারি খান ও মরহুম আনোয়ারা বেগম সম্পর্কে ভাই বোন, মোঃ সেলিম খান মরহুম আজিজুল বারি খানের ভাগ্না। মরহুম আনোয়ারা বেগম বায়না সুত্রে মালিকানা পাওয়াই দীর্ঘ ৫০ বছর যাবত বাড়িতে বসবাস করিয়া আসিতেছেন। উক্ত মামলায় বিবাদী নামীয় আবুল হোসেনের মাথা জোবাইদা খাতুন বাড়ি খারিজ করার স্বপক্ষে সঠিক কোন ওয়ারিশ সার্টিফিকেট এনআইডি অথবা পাসপোর্ট দাখিল করতে ব্যর্থ হয়। সেক্ষেত্রে আবুল হোসেন জোবাইদা খাতুনের ছেলের দাবিটা যুক্তিযুক্ত হয় না, মর্মে বিবাদী পক্ষের ২০১৯ তারিখে ৫৪৮৯ /১৮ -১৯ নম্বর নামজারি কেস মঞ্জুর করে নিজ নামে ১২১৪৯ নম্বর নামজারি খতিয়ান সৃজন করে ৬৭/৩৩ নং জোতে খাজনা দিয়ে আসছিলেন ঠিকই কিন্ত খতিয়ান করলেও কিন্তু বাদী পক্ষের মরহুম আনোয়ারা বেগমের পুত্র মোহাম্মদ সেলিম খান উক্ত নামজারিটি বাতিলের জন্য আবেদন করায় পূর্ব অনুমোদনকৃত নামজারিতে আবুল হোসেনের স্বপক্ষে কোন বন্টন নামা অথবা প্রতিবেদন সংযুক্ত ছিল না। সে কারণে নিম্ন আদালত থেকে ধাপে ধাপে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার রাজস্ব এর আপিল আদালতে কার্যক্রম স্থগিত আদেশ করেন। মামলা কাগজপত্র এবং ঘটনা অনুসন্ধান জানা যায় যে, আজজুল বারী খানের একমাত্র কন্যা প্রমানান্তে জাবেদা খাতুন এর কোন সনদ, এনআইডি, পাসপোর্ট অথবা সাকসেশন সার্টিফিকেট দাখিল করেননি। ওয়ারিশান সনদে আসল বাড়ি খান এবং জাবেদা খাতুন বারণ করেছেন করেননি। এছাড়া আজিজুল বারী খান এর একমাত্র কন্যা হিসেবে আজিজুল বারী খান জাবেদা খাতুন কে তার সম্পত্তির ষোল আনা প্রদান করার স্বপক্ষে কোন প্রামানিক দলিল নাই। সেকারনে অন্য ওয়ারিশদের কে গোপন রেখে কিংবা বঞ্চিত করে উক্ত নামজারিটি করছেন বলে প্রতীয়মান হয়। তাছাড়া আজিজুল বারি খানের জমির কাগজপত্রের এস- এ, আর-এস এবং সিটি জরিপ পর্চার ঠিকানার সাথে আবুল হোসেনের দাখিলকৃত ওয়ারিশ সনদের ঠিকানার কোন মিল নাই। বিধায় উক্ত ওয়ারিশ সনদটি গ্রহণযোগ্য নয়। আবুল হোসেনের মাতা জাবেদা খাতুন আজিজুল বারী খানের কন্যাকিনা তাও প্রশ্ন সাপেক্ষ বটে। আজিজুল বারী খানের সাথে জোবাইদা খাতুনের সন্তান আবুল হোসেন পক্ষে প্রমানস্বরুপ কাগজপত্র দাখিলের আদেশনামা জারি করে। পরবর্তীতে মোঃ আবুল হোসেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক( শিক্ষা আইসিটি), ঢাকাতে এক মিস আপিল মামলা করে যা নং ৫১১/২০ দায়ের করিলে বিজ্ঞ আদালত উক্ত আদেশের বিরুদ্ধে মোঃ মোশারফ হোসেন খান গং কর্তৃক অতিঃ বিভাগীয় কমিশনার (রাজস্ব), ঢাকা মিস আপিল মামলা নং ২২১/২৩ দায়ের করিলে বিভাগীয় কমিশনার নিম্ন আদালতের আদর্শের কার্যক্রম স্থগিত করেন এবং অন্য দিকে মামলাটি শুনানির জন্য ৩১/১২/২৩ইং তারিখ নির্ধারণ করেন। নির্ধারিত তারিখে আগে আবুল হোসনের পক্ষে কোন সত্যতা না থাকলেও সন্ত্রাসী বাহিনীদ্বারা হামলা করার হীনকর্মে লিপ্ত হয়ে আতংক সৃষ্টি করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত বলে ভুক্তভোগী মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের অভিযোগ, কোন শক্তির বলে করছে তা বোধগম্য নয় বলে জানায় বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ সেলিম খান।

ভুক্তভোগী বীর মুক্তিযোদ্ধা সেলিম খান দাবি করেন মামলা প্রক্রিয়াধীন থাকা অবস্থায় আবুল হোসেন ও হালিম মুন্সীর নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী বাহিনী তার বাড়িতে হামলা চালায়, বাড়িতে নিরাপত্তায় ব্যবহারিত সিসি ক্যামেরা ভাঙচুর বাড়ির ভিতরের গাছালি কেটে সয়লাব করা সহ আতঙ্ক সৃষ্টি করার প্রক্রিয়াতে কর্মকাণ্ড অব্যাহত রেখেছে বলে তথ্য অনুসন্ধানেও জানা যায়।
দুই পক্ষের বিবাদের বিষয়ে ওয়ার্ড কমিশনার ইলিয়াছুর রহমান বাবুলের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন বিষয়টি নিয়ে কোন পক্ষই আমাকে জানায়নি, তবে শুনেছি যে, একজন মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে একদল সন্ত্রাসী বাহিনী দ্বারা হামলা চালানো হয়েছে।

এ বিষয়ে হাজারীবাগ থানার অফিসার ইনচার্জের সাথে দেখা করে জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি সম্পর্কে জানেন বলেন। তবে ভুক্তভোগীর দাবী থানায় অভিযোগ করলে মামলা নেয়ার বিষয়ে ওসি কিছু শর্ত আরোপ করেন যা মামলা নেয়ার ক্ষেত্রে অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়। এমতাবস্হায় ভুক্তভোগীরা নিরাপত্তাহীনতায় জীবন যাপন করছে বলে দাবী তাদের।